সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশপাশি রক্তে লাল কনিকার পরিমান বাড়ায়। হজম নিয়ে কোন সমস্যাই ভুগলে নিশ্চিন্ত নিশ্চিতে খেতে পারেন সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি।
সকালে খালি পেটে শুকনো কিসমিস খাওয়ার থেকে ভিজিয়ে কওসমিস খাওয়া খুবই উপকারী। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেননা কিসমিস খেলে আমাদের কি শরীরের জন্য কি উপকারে আসে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিসমিস আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী।
সূচিপত্রঃ সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
- সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
- কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেলে কি হয়
- কিসমিস খেলে কি রক্তচাপ বাড়ে
- প্রতিদিন কতোটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত
- কিসমিস খেলে কি মোটা হয়
- রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়
- রোজ কিসমিস খেলে কি হয়
- শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়
- লেখকের কথা
সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
কিসমিস একটি স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য গুণ সম্পূর্ণ একটি খাবার। কিসমিসে নানা ধরনের পুষ্টিগুল রয়েছে। আপনি যদি সকালে খালি পেটে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারে আসবে। তবে কিসমিস শুকনো না খেয়ে পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেয়ে থাকবেন। কিসমিসের পুষ্টিগুন আরও ভালোভাবে পাওয়া যায় কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে।
আরো পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
ফলে সেই পানি পান করলে কিসমিসের গুনাগুন আমাদের শরীর আরো শোষন করতে পারে। ভেজানো কিসমিস হজমের সমস্যা উন্নত করে কোষ্টকাঠিনোর সমস্যা কমায় এবং পেট পরিষ্কার করে। আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে খালি পেটে কিসমিস ভিজিয়ে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ,হজম ক্ষমতা বাড়ায়, পেট পরিষ্কার রাখে এছাড়াও আরো ধরনের সমস্যার হাত থেকে রেহায় পেয়ে থাকবেন।
রাতে দুই কাপ পানিতে কয়েকটি কিসমিস রেখে দিন। দেখবেন কিসমিস যতো গাঢ় রংয়ের হবে ততো উপকারী। রাতে কিসমিস ভিজিয়ে রেখে দিয়ে পরের দিন সকালে খালি পেটে তা সেবন করুন। এইভাবে যদি নিয়ম করে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে দেখবেন আপনার শরীরের কিছুটা ফলাফল পেয়ে যাবেন। কিসমিস পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যা শরীরের লবণক্ততার ভারসাম্য বজায় রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে।
কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেলে কি হয়
কিসমিস রান্নায় দিলে খাবারের স্বাদ দিগুন হয়ে যায়। তাছাড়া অনেক মানুষ কিসমিস এমনিতেও খেয়ে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, রান্নায় দিয়ে কিনবা এমনিতে খাওয়ার বদলে যদি আপনি ভিজিয়ে খেয়ে থাকেন তাহলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভেজানো কিসমিসে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে।
সেজন্য আয়রনের অভাবজনিত রোগ অ্যানিমিয়া কমাতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে কিসমিস। ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্যে করে থাকে কিসমিস। কিসমিস ভিজিয়ে খেলে আপনি আপনার শরীরের জন্য অনেক ভালো ফলাফল পেয়ে থাকবেন। কিসমিস ভিজিয়ে খেলে যে সব উপকারিতা পাওয়া যায় তা নিচে দেওয়া হলো
- হজমশক্তি বাড়ায়
- দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
- ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্যে করে থাকে
- ত্বকে পুষ্টি যোগায়
- হৃদরোগের জন্য খুবই উপকারী
- আয়রনের খুব ভালো উৎস কিসমিস
- হাড়ে পুষ্টি যোগায়
পুষ্টিবিদরা বলছেন, নানা পুষ্টিগুনে ভরপুর কিশমিশ, কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেলে আরো দ্রুত উপকারে আসে। কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভিটামিন ও মিনারেলের মতে কিছু পুষ্টি উপাদান নিগত হয়। এই জন্যই কিসমিস সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন, এবং সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিস খেয়ে থাকুন।এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে।
যা একাধিন রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দিতে পারে। কিসমিশ কালো হোক বা লাল, তা পানিতে ভিজিয়ে খেলে এবং ভেজানো পানি পান করলে তা নানা ধরনের উপকারে আসে। কিসমিস হার্ট ও লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে। আপনি যদি কিসমিস রান্নায় বা এমনিতে না খেয়ে পানিতে ভিজিয়ে খেয়ে থাকেন তাহলে বুঝতেই পারছেন তা আমাদের কতোটা উপকারে আসে।
কিসমিস খেলে কি রক্তচাপ বাড়ে
কিসমিসে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম রয়েছে। কিসমিস শরীরে খারাপ কোলেস্টের এর মাএা কমায়,যা রক্তচাপের মাএা নিয়ন্ত্রণে সাহায্যে করে থাকে। এছাড়াও কিসমিস রক্তচাপ কমায় এবং স্বাবাভিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখে। তারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে কারন এতে প্রাকৃতিক চিনি থাকে। কিসমিসে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে অতিরিক্ত শক্তি যোগান দেয়।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা
রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর করতেও এর ভেজানো পানি খুবই কার্যকর। হার্ট ভালো রাখতে কিসমিস খুবই উপকারী। এছাড়া কোলেস্টরেল দূর করে এটি। এছাড়াও কিসমিস রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। নারীরা রক্তস্বল্পতাজনিত সমস্যায় বেশি ভুগে থাকেন। যা কিসমিসের কোন জিড়ি নেই। কিসমিস আমরা নানা রকম ভাবে খেয়ে থাকি।
কখনো রান্নায় দিয়ে আবার বিভিন্ন খাবার এর সাথে দিয়ে এবং এমনিতেও চিবিয়ে খেয়ে থাকি। তবে আপনি যদি রক্তচাপ থেকে এবং নানা ধরনের সমস্যা থেকে বাচতে চান তাহলে আপনাকে কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেয়ে থাকতে হবে। অন্যথায় আপনি যদি কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনি বেশি ভালে ফলাফল পাবেন না। কিসমিসে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। যা কিসমিস নিয়মিত যদি খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার রক্তচাপের মাএা নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রতিদিন কতোটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত
খুব বেশি পরিমানে আপনি যদি কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে ক্ষতি করতে পারে। যা প্রতিদিন সীমিত পরিমানে কিসমিস খাওয়া উচিত, যাতে এটি শরীরে করতে না পারে। আপনি দিনে অর্ধেক কাপ থেকে বড়জোর এক কাপ কিসমিস খেয়ে থাকবেন। অর্থাৎ ২০ থেকে ৫০ গ্রাম কিসমিস খাওয়া উপকারী হতে পারে।
আপনি যদি পরিমান মতো নিয়ম অনুযায়ী কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বেশি পরিমানে কিসমিস খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে। সেজন্য আপনি পরিমান এবং নিয়ম মেনে কিসমিস খেয়ে থাকবেন। এছাড়াও শরীরের ক্যালোরি জোগান দিবে কিসমিস। ১০০ গ্রাম কিসমিসে ক্যালোরি পরিমান প্রায় ২৯৯।
যা প্রতিদিন একজন মানুষ খাবারের মধ্য থেকে যে ক্যালোরি সংগ্রহ করে তার প্রায় ১৫ শতাংশ আসতে পারে কিসমিস থেকে। তায় অনায়াসে ওজন বাজাতে কিসমিস পরিমান মতো খাওয়া যাবে কিসমিস। এছাড়া আপনি দিনে ৪০ থেকে ৫০ গ্রাম কিসমিস খেয়ে থাকতে পারেন। একজন প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিদিন ১০০ গ্রাম থেকে ১৫০ গ্রাম কিসমিস খেয়ে থাকতে পারেন।
এর বেশি খেলে তা শরীরের জন্য ক্ষতি আনতে পারে। আপনি যদি আপনার শরীরের বিভিন্ন রোগ এর হাত থেকে বাঁচতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিন নিয়ম করে পরিমান মতো কিসমিস খেয়ে থাকতে হবে।
কিসমিস খেলে কি মোটা হয়
কিসমিস সহজে হজম হতে পারে। ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,কপার, জিংক, লৌহ, পটাশিয়াম, ফোলাট, কোলিন, ভিটামিন বি জাতীয় পুষ্টিগুন রয়েছে কিসমিসে। যা কিসমিস খেলে আমাদের শরীরে ভালো উপকার আসতে পারে। এছাড়া রাতে কিসমিস ভিজিয়ে রেখে দিয়ে পরের দিন সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে তা শরীরের শক্তি, ওজন বৃদ্ধি ও মোটা হওয়ার সম্ভবনা থাকে। ওজন বাড়ানোর জন্য বেশি পরিমানে ক্যালোরি প্রয়জন হয়ে থাকে।
যা কিসমিসে ক্যালোরি পরিমাণ বেশি। কওসমিসে ১০০ গ্রাম কিসমিসে ২৯৯ ক্যালোরি রয়েছে, যা আপনার দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণে ১৫% হয়ে থাকে। চিকিৎসকরাও বেশ কিছু পানীয় আস্থা রাখার কথা বলেন। তেমনি এক কার্যকরী একটি পানীয় কিসমিস ভেজানো পানি। কিসমিসে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে অতিরিক্ত শক্তির যোগান দেয়।
রক্তস্বল্পতা দূর করতেও কিসমিসের পানি খুবই কার্যকর। শুধু তাই নয় পেটের অসুখ থেকে যাকৃতের যে কোন অসুখ, রক্ত পরিশোধন ইত্যাদি নানা কাজেই কিসমিস উপকারী। খালি পেটে শরীর চর্চা করা মোটেও ভালো নয়। ব্যায়ামের আগে কিসমিস খেলে শরীরের দ্রুত শক্তির সঞ্চয় হয়। কিসমিস এর পানিতে ভিজিয়ে রাখা পানি তা আমাদের শরীরকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে।
রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম। যা কিসমিস খেলে আমাদের শরীরের জন্য উপকারে আসে। তবে আপনি কি জানেন রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হতে পারে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হতে পারে। আপনি যদি রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে চোখ ভালো থাকে।
আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে কি হয়
যা রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খাওয়া চোখের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া রাতে দুধের সাথে কিংবা শুধু কিসমিস খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়। আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খান তাহলে আপনার চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে রাতের খাওয়ার পরে নিয়মিত কিসমিস খেতে পারেন। যা থেকে আপনাকে সুস্থ রাখতে চেষ্টা করবে।
কিসমিস অন্ত্রের আন্দোলন বাড়ায়। এছাড়াও যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যাথা অনুভব করেন,তাদের জন্য কিসমিস খাওয়া খুবই উপকারী। রাতে খাবারের পর কিসমিস খেলে রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি লালসা প্রতিরোধ করে ফেলে। তাছাড়া যতই আপনি অপ্রয়োজনীয় খাবার খান না কেন শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে না।
কিসমিসের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আর সেজন্যই কিসমিস সামান্য পরিমাণে খেলি পেট ভরে যায়। আপনি যদি রাতে খাবারের পর কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভালো ফলাফল পেয়ে থাকবেন।
রোজ কিসমিস খেলে কি হয়
আপনারা এতক্ষণে জেনে গেছেন কিসমিস আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারে আসে। আমি যদি নিয়মিত কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে কিসমিস এর মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। দোস্ত থাকার জন্য ভালো হজম শক্তি জরুরী। এক্ষেত্রে কিসমিস স্বজনশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
এছাড়াও কিসমিসে রয়েছে তামা যা লাল রক্ত কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে থাকে। নিয়মিত কিছু পরিমাণে কিসমিস খেলে তা পেট ভালো রাখতে সহায়তা করতে পারে। কিসমিস রয়েছে ভালো পরিমানে ফাইবার থাকার কারণে তা পানির উপস্থিতিতে ফুলে উঠতে শুরু করে, আর পেটে রেচক প্রবাহ দেয় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
রোজ কিসমিস খেলে শরীরে ক্যাটেচীন এর মতন শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর মাত্রা যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে খেয়াল রাখতে হবে আপনি বেশি পরিমানে কিসমিস যেনো না খেয়ে ফেলান। আপনি যদি রোজ বেশি পরিমানে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য ক্ষতি আনতে পারে। প্রতিদিন এক মুঠো কিসমিস খেতে পারেন। মনে রাখবেন যে তাদের উচ্চ ক্যালোরি সামগ্রিক কারনে অতিরিক্ত খাবেন না।
শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়
আপনি যদি নিয়মিত পরিমানমতো কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে যেগুলো উপকার পাবেন। তাহলে চলুন শুকনো কিসমিস খেলে কি কি আমাদের শরীরে উপকারে আসে।
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাই
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
- ওজন বৃদ্ধি করতে উপকারী
- ত্বকের জন্য উপকারী
- হজমে সহায়তা করে কয়েকটি কিসমিস ভালো থাকে
- সংক্রমনের চিকিৎসায় সাহায্য করে
এখন পর্যন্ত কিসমিস খাবার এর তেমন উপকারিতা পাওয়া যায়নি। তবে আপনি যদি বেশি পরিমানে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে এর কিছুটা অপকারিতা রয়েছে। যা থেকে আপনি কখনোই কিসমিস বেশি পরিমানে খাওয়ার অভ্যাস করবেন না।
বেশি পরিমানে কিসমিস খেলে অপকারিতা ছাড়া উপকারে আসবে না। অনেকে ভাবে শুকনো কিসমিস খেলে উপকারেই আসবে না। শিকনো কিসমিস খেলে উপকারে আসবে তবে এর মাএা ভিজানো কিসমিস এর চেয়ে কম হয়ে থাকে।
লেখকের কথা
উপরোক্ত পোস্টে আমি আপনাদের বুঝানোর চেষ্টা করেছি সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়। এবং কিসমিস খেলে আমাদের কতটা উপকারে আসে। তাছাড়া কিসমিস কোন সময় কি পরিমানে খেতে হবে তা আমি আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা উপরোক্ত পোস্টটি মন দিয়ে পড়ে থাকলে তা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
আর এই পোস্ট টি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। এবং নতুন নতুন পোস্ট পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন,ধন্যবাদ।
রকমারিবিডি৫নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url